1. [email protected] : mailasiasuperadmin :
  2. [email protected] : Moynul Abedin Sumon : Moynul Abedin Sumon
আলমডাঙ্গা বধ্যভূমি পরিদর্শন করলেন মাননীয় সাংসদ সদস্য সহ জেলার সর্বোচ্চ দুই কর্মকর্তা - mailAsia.News
রবিবার, ১৯ মার্চ ২০২৩, ১২:১৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ শিরোনাম :

আলমডাঙ্গা বধ্যভূমি পরিদর্শন করলেন মাননীয় সাংসদ সদস্য সহ জেলার সর্বোচ্চ দুই কর্মকর্তা

সংবাদদাতা
  • আপলোড এর সময় : বৃহস্পতিবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০২২
  • ৯৮ বার দেথা হয়েছে

 

চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধিঃ

চুয়াডাঙ্গা জেলাধীন আলমডাঙ্গা বধ্যভূমি ১৯৭১ সালে পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর নৃশংস গণহত্যার নিদর্শন হিসেবে পরিচিত। মুক্তিযুদ্ধের সময় বাঙালিদের নির্মমভাবে হত্যা করে এই বধ্যভূমিতে পুঁতে রাখা হয়।

বুধবার (৭ সেপ্টেম্বর) আলমডাঙ্গা বধ্যভূমি পরিদর্শন করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা জনাব সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন, মাননীয় সাংসদ সদস্য, চুয়াডাঙ্গা-১, জনাব মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম খান, জেলা প্রশাসক, চুয়াডাঙ্গা এবং জনাব আবদুল্লাহ্ আল-মামুন, পুলিশ সুপার, চুয়াডাঙ্গা।

ইতিহাস থেকে জানা যায় যে, ১৯৭১ সালে কুমার নদের উপর অবস্থিত লাল ব্রিজের দুই পাশে মিলিটারি ক্যাম্প ছিল। মুক্তিযুদ্ধের সময় প্রথমে চুয়াডাঙ্গাকে অস্থায়ী রাজধানী হিসেবে সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা পাকিস্তান সামরিক বাহিনী জেনে যায় এবং চুয়াডাঙ্গার সাধারণ জনগণের উপর অগ্নিসংযোগ ও নির্যাতনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়।

পরবর্তীতে মুজিবনগরে অস্থায়ী সরকারের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান হয়। সে সময় পাকবাহিনী লালব্রিজ দিয়ে যাতায়াতকারী ট্রেনগুলো আলমডাঙ্গায় এবং কালিদাসপুর প্রান্তে দাঁড় করিয়ে নিরাপরাধ যাত্রীদের ধরে ধরে নিয়ে যায় এবং শত শত নারী- পুরুষকে নির্যাতন করে হত্যা করে লাশ পুঁতে ফেলে। ১৯৭১ সালের জুন মাসের শেষ থেকে ৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত নারকীয় নির্যাতন ও হত্যাযজ্ঞ চালানো হয়।

মুক্তিযুদ্ধকালীন পাক-ওয়াপদা ভবনের বাউন্ডারির কাছে পানি উন্নয়ন বোর্ডের হলুদ খালাসি ঘর ছিল, যা ‘টর্চার সেল’ হিসেবে পরিচিত ছিল। এই স্থানটিতে বধ্যভূমি কমপ্লেক্স গড়ে তোলা হয়।

 

News Desk/ WE

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরও সংবাদ
© All Rights Reserved © 2022
Development Cyber Planet BD